জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. আশরাফুল কবীর স্বাক্ষরিত ৭ অক্টোবরের অফিস আদেশে তার বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
এর আগে গত ৩১ জুলাই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা নিশাত রেহানা তাকে শোকজ করে তিন কার্যদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন। তবে অভিযুক্ত শিক্ষিকা নির্দেশ অগ্রাহ্য করে কর্মস্থলে ফেরেননি।
ঘটনাটি নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই সংবাদ প্রকাশের পর শিক্ষিকা সানিমুন প্রতিবেদকের ওপর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. সেকেন্দার আলী বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বলেন, ‘বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকায় সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ এর ৩৯(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ইফফাত মোকাররমা সানিমুনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।’

0 মন্তব্যসমূহ