ঈশ্বরদী (পাবনা) : করোনা ভাইরাসের কারণে ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে ভুক্তভোগী সেই নিম্নমধ্যবিত্ত অসহায় মানুষদের সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিলেন-পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আসাদুল হক।
সোমবার (২৩ মার্চ)সকাল বেলা ১১টায় ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে বিভিন্ন প্লাটফর্ম ঘুরে জংশন স্টেশনের দেড়শো চায়ের দোকানী, দিনমজুর কুলি,ও চুক্তিভিত্তিতে সকল শ্রমিকদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এসব প্যাকেটের ভেতরে ছিল প্রত্যেকটির মধ্যে পাঁচ কেজি করে চাল,এক কেজি করে ডাল, এক লিটার তেল, দুই কেজি আলু, ২ সাবান ও মাস্ক বিতরণ করা হয়।
পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আসাদুল হকের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন, পাকশি বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন প্রকৌশলী -১ মনিরুজ্জামান মনির, বিভাগীয় প্রকৌশলী-২ আব্দুর রহিম, বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী (লোকো) আশিষ কুমার মণ্ডল, বিভাগীয় সংকেত টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী রুবাইয়াৎ শরীফ প্রান্ত, বিভাগীয় বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী রিফাত শাকিল, রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কমান্ডেন্ট রেজাউন উর রহমান,রেলওয়ে জিআর আরপি থানার গোপাল কুমারসহ দায়িত্বরত রেলওয়ের কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আসাদুল হক বাংলানিউজকে জানান,করোনার প্রভাবে ২৬ মার্চ থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ আছে। যারা মুলত দিন আনে দিন খায়! তাদের দোকান বন্ধ থাকার কারণে অনেক কষ্টে আছে। এরা অভাবে থাকলেও কাওকেই কিছু বলতে পারে না। তাই পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের কর্মকর্তাদের উদ্দ্যোগে স্বল্প একটু সহযোগীতা করা হলো। একটু হলেও তাদের উপকার হবে।
পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের আওতায় বিভিন্ন রেলওয়ে স্টেশনে রেলওয়ের কর্মচারীরা তাদের সাধ্যমত সহযোগীতা করছেন। অব্যাহত রয়েছে এ কার্যক্রম।
সোমবার (২৩ মার্চ)সকাল বেলা ১১টায় ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে বিভিন্ন প্লাটফর্ম ঘুরে জংশন স্টেশনের দেড়শো চায়ের দোকানী, দিনমজুর কুলি,ও চুক্তিভিত্তিতে সকল শ্রমিকদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এসব প্যাকেটের ভেতরে ছিল প্রত্যেকটির মধ্যে পাঁচ কেজি করে চাল,এক কেজি করে ডাল, এক লিটার তেল, দুই কেজি আলু, ২ সাবান ও মাস্ক বিতরণ করা হয়।
পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আসাদুল হকের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন, পাকশি বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন প্রকৌশলী -১ মনিরুজ্জামান মনির, বিভাগীয় প্রকৌশলী-২ আব্দুর রহিম, বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী (লোকো) আশিষ কুমার মণ্ডল, বিভাগীয় সংকেত টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী রুবাইয়াৎ শরীফ প্রান্ত, বিভাগীয় বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী রিফাত শাকিল, রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কমান্ডেন্ট রেজাউন উর রহমান,রেলওয়ে জিআর আরপি থানার গোপাল কুমারসহ দায়িত্বরত রেলওয়ের কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আসাদুল হক বাংলানিউজকে জানান,করোনার প্রভাবে ২৬ মার্চ থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ আছে। যারা মুলত দিন আনে দিন খায়! তাদের দোকান বন্ধ থাকার কারণে অনেক কষ্টে আছে। এরা অভাবে থাকলেও কাওকেই কিছু বলতে পারে না। তাই পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের কর্মকর্তাদের উদ্দ্যোগে স্বল্প একটু সহযোগীতা করা হলো। একটু হলেও তাদের উপকার হবে।
পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের আওতায় বিভিন্ন রেলওয়ে স্টেশনে রেলওয়ের কর্মচারীরা তাদের সাধ্যমত সহযোগীতা করছেন। অব্যাহত রয়েছে এ কার্যক্রম।

0 মন্তব্যসমূহ