![]() |
ছবি- এআই জেনারেটেড |
পাবনার রিকশাচালক আলমাছ মিয়া বলেন, ‘সোমবার সকাল থেইকা বর্ষা হইতেছে। সেরকম ট্রিপ পাই নাই। ভিজে ভিজে সারাদিন রিকশা চালাইছি। লোকজন রাস্তায় খুব কম। এক বেলা বইসা থাকলে আমারে ঘরে বাজার যাবি না। এজন্য বৃষ্টি হইলেও রিকশা নিয়া বাহির হইছি।’
বড় বাজারের সবজি ব্যবসায়ী শামসুল কাজী বলেন, ‘বাজারে খদ্দের নাই কোন। সকাল থেকে ২০০ টাকার বেচাকেনাও হয় নাই। বৃষ্টি হলে লোকজন ঘর থেকে বাহির হতে চায় না।’
পাবনা মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী রূপকথা মাহমুদ বলেন, ‘অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্লাস থাকায় ছাতা নিয়ে বের হয়েছি। নইলে এমন বৃষ্টিতে বের হতাম না।’
রবিউল মার্কেটের ব্যবসায়ী আনিস আহমেদ বলেন, ‘সোম আর মঙ্গলবার দোকানে কোনো কাষ্টমার নাই। দিনব্যাপী বৃষ্টি হওয়ায় ক্রেতা নেই মার্কেটে। বেচাকেনা কম হলে মাস শেষে জটিলতায় পড়তে হয়।’
ইজিবাইক চালক আক্কাস আলী বলেন, ‘বৃষ্টির সময় যাত্রীদের চাপ কম থাকে। মানুষ বাসা থেকে দেরি করে বের হয়। এজন্য যাত্রীর অভাবে বিভিন্ন পয়েন্টে বেকার বসে থাকতেও হয়।’
0 মন্তব্যসমূহ