রোসাটম জানিয়েছে, পণ্য পরিবহনে বিলম্বের কারণে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে কোনো প্রভাব পড়বে না। নির্ধারিত সময়ের কথা মাথায় রেখেই প্রকল্পের নির্মাণ কাজ চলছে। এরই মধ্যে বিকল্প পথের খোঁজ মিলেছে। এখন সেই বিকল্প পথেই পণ্য পাঠানো হবে ।
এর গত বছরের অক্টোবরে রাশিয়া থেকে রূপপুর প্রকল্পের পণ্যবাহী ‘উরসা মেজর’ নামে জাহাজ মোংলা বন্দরে নোঙরে বাংলাদেশের অনুমতি চায়। কিন্তু ঢাকার মার্কিন দূতাবাস জানায়, এটি যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ‘স্পার্টা-৩’ নামে একটি রুশ জাহাজ। যেটির নাম বদল করে ‘উরসা মেজর’ করা হয়েছে। জাহাজটিকে বন্দরে ভিড়তে দিলে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় পড়তে হবে বলে জানিয়ে দেয়। এরপরই বাংলাদেশ সরকার ঢাকার রুশ দূতাবাসকে, উরসা মেজরকে দেশের কোনো বন্দরে ঢুকতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
ইতিমধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ৭০টি রুশ জাহাজকে বাংলাদেশে ঢুকতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ