বেড়া প্রতিনিধি : করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার উপসর্গ থাকায় টাঙ্গাইলের সখীপুরের জঙ্গলে বৃদ্ধ মাকে ফেলে যাওয়ার ঘটনার পর এবার একই ধরণের ঘটনা ঘটেছে পাবনায়।
করোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ায় জেলার বেড়া উপজেলায় যমুনা নদীর নির্জন চরে এক বৃদ্ধকে (৭০) ফেলে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে উদ্ধার করে বেড়া উপজেলা জেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন সেন্টারে পাঠিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আনাম সিদ্দিকী। উদ্ধার হওয়া বৃদ্ধ মানসিক ভারসাম্যহীন। তিনি নিজের নাম পরিচয় জানাতে পারেননি।
আজ মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল পর্যন্ত) তার পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসিফ আনাম সিদ্দিকী।
বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: মো. মিলন মাহমুদ জানান বৃদ্ধ আগের চেয়ে সুস্থ আছেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, শনিবার দুপুরের পর যমুনা নদীর দুর্গম চর চরসাফুল্লা গ্রামে ওই বৃদ্ধকে ঘোরাফেরা করতে দেখেন স্থানীয়রা। মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় তিনি চরবাসীকে তার পরিচয় জানাতে পারেননি, তিনি কীভাবে ওই চরে এলেন তাও বলতে পারেননি।
রোববার ওই বৃদ্ধ চরের এক ব্যক্তির বাড়ির সামনে গিয়ে পড়ে যান। স্থানীয় গ্রামবাসী ও ইউপি চেয়ারম্যানের কাছ থেকে খবর পেয়ে ইউএনও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেন।
রোববার বিকালে ওই গ্রামে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কয়েকজন মাঠকর্মী গিয়ে বৃদ্ধকে নামমাত্র চিকিৎসা দিয়ে আসেন।
এতে অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সোমবার ইউএনও আসিফ আনাম সিদ্দিকী ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সরদার মো. মিলন মাহমুদ একটি চিকিৎসা দল (মেডিক্যাল টিম) নিয়ে সেখানে উপস্থিত হন। বৃদ্ধকে সেখান থেকে উদ্ধার করে বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করানো হয়।
ইউএনও আসিফ আনাম সিদ্দিকী বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে অসুস্থ বৃদ্ধকে উদ্ধার করে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করেছি। তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর হয়েছে।
ওই বৃদ্ধ কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় নিজের পরিচয়, কিংবা কিভাবে চরে এলেন জানাতে পারেননি। তার শরীরে জ্বর রয়েছে। স্থানীয়দের ধারণা করোনা আতঙ্কে স্বজনরা কোনো নৌকা থেকে তাকে ওই চরে ফেলে গেছেন। এখন পর্যন্ত তার পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
করোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ায় জেলার বেড়া উপজেলায় যমুনা নদীর নির্জন চরে এক বৃদ্ধকে (৭০) ফেলে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে উদ্ধার করে বেড়া উপজেলা জেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন সেন্টারে পাঠিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আনাম সিদ্দিকী। উদ্ধার হওয়া বৃদ্ধ মানসিক ভারসাম্যহীন। তিনি নিজের নাম পরিচয় জানাতে পারেননি।
আজ মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল পর্যন্ত) তার পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসিফ আনাম সিদ্দিকী।
বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: মো. মিলন মাহমুদ জানান বৃদ্ধ আগের চেয়ে সুস্থ আছেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, শনিবার দুপুরের পর যমুনা নদীর দুর্গম চর চরসাফুল্লা গ্রামে ওই বৃদ্ধকে ঘোরাফেরা করতে দেখেন স্থানীয়রা। মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় তিনি চরবাসীকে তার পরিচয় জানাতে পারেননি, তিনি কীভাবে ওই চরে এলেন তাও বলতে পারেননি।
রোববার ওই বৃদ্ধ চরের এক ব্যক্তির বাড়ির সামনে গিয়ে পড়ে যান। স্থানীয় গ্রামবাসী ও ইউপি চেয়ারম্যানের কাছ থেকে খবর পেয়ে ইউএনও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেন।
রোববার বিকালে ওই গ্রামে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কয়েকজন মাঠকর্মী গিয়ে বৃদ্ধকে নামমাত্র চিকিৎসা দিয়ে আসেন।
এতে অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সোমবার ইউএনও আসিফ আনাম সিদ্দিকী ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সরদার মো. মিলন মাহমুদ একটি চিকিৎসা দল (মেডিক্যাল টিম) নিয়ে সেখানে উপস্থিত হন। বৃদ্ধকে সেখান থেকে উদ্ধার করে বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করানো হয়।
ইউএনও আসিফ আনাম সিদ্দিকী বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে অসুস্থ বৃদ্ধকে উদ্ধার করে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করেছি। তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর হয়েছে।
ওই বৃদ্ধ কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় নিজের পরিচয়, কিংবা কিভাবে চরে এলেন জানাতে পারেননি। তার শরীরে জ্বর রয়েছে। স্থানীয়দের ধারণা করোনা আতঙ্কে স্বজনরা কোনো নৌকা থেকে তাকে ওই চরে ফেলে গেছেন। এখন পর্যন্ত তার পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
