পাবনা প্রতিনিধি : পাবনার বেড়া উপজেলায় ওষুধ ও মুদি দোকানের সামনের জনসমাগম থেকে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছেন কয়েকজন তরুণ। তাঁরা সবাই ‘মামুন কম্পিউটারস ট্রেনিং সেন্টার’ নামের একটি কম্পিউটার প্রশিক্ষণকেন্দ্রের শিক্ষার্থী।
প্রশিক্ষণকেন্দ্রটির পরিচালক আরিফ খাঁনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা আজ রোববার (২৯ মার্চ) বিকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন ওষুধ ও মুদি দোকানের সামনে তিন ফুট দূরুত্ব বজায় রেখে বৃত্ত এঁকে দিচ্ছেন। তাঁদের এ কর্মকান্ডকে উপজেলার সচেতন ও বিশিষ্টজনেরা প্রশংসা করেছেন।
রোববার কর্মকান্ডটি শুরু করা হয় বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের ওষুধ ও মুদি দোকান থেকে। পরে বেড়া পৌর এলাকার বেড়া বাজার, ফকিরের মোড়, বাসস্ট্যান্ড এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানের ওষুধ ও মুদি দোকানে তাঁরা একে একে সুরক্ষা বৃত্ত এঁকে দিতে থাকেন।
এদিন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত অন্তত ৩০টি দোকানের সামনে তাঁদের আঁকা বৃত্ত দেখা যায়। এ সময় তাঁরা উপজেলা প্রশাসন থেকে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত সচেতনতামূলক লিফলেটও বিতরণ করেন।
প্রশিক্ষণকেন্দ্রের পরিচালক আরিফ খানের নেতৃত্বে এ কর্মকান্ডে অংশ নেন নাছির হোসাইন, সাইফুল ইসলাম, মুরছালিন ইসলাম প্রমূখ।
প্রশিক্ষণকেন্দ্রের পরিচালক বলেন, লোকজন যাতে কেনাকাটা করতে এসে একজন আরেকজনের সংস্পর্শে না আসেন সেজন্য আমরা দোকানের সামনে সুরক্ষা বৃত্ত এঁকে দিতে শুরু করেছি।
গোলচিহ্ন মেনে কেনাকাটা করার ব্যাপারে স্থানীয়দের আমরা উদ্বুদ্ধও করছি। আমাদের প্রশিক্ষণকেন্দ্রের শিক্ষার্থীরা মিলে পর্যায়ক্রমে উপজেলার সব ওষুধ ও মুদি দোকানে এ ধরনের সুরক্ষা বৃত্ত এঁকে দেওয়ার চেষ্টা করে যাব।
পৌর এলাকার একটি ওষুধের দোকানে শিক্ষার্থীদের আঁকা সুরক্ষা বৃত্তে দাঁড়িয়ে ওষুধ কিনছিলেন মনজুর কাদের মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ।
তিনি বলেন, তরুণ শিক্ষার্থীদের ব্যতিক্রমী এমন উদ্যোগে সত্যিই অভিভূত হতে হয়। এই সুরক্ষা বৃত্তের কারণে ক্রেতারা দোকানের সামনে নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়াতে পারছেন।
এর পর সামনের ব্যক্তিটি কেনাকাটা সেরে দোকানের সামনের গোলচিহ্নিত স্থান ত্যাগ করলে পরের জন এসে সেখানে অবস্থান নিয়ে কেনাকাটা করছেন। ফলে ঘর থেকে বের হওয়া লোকজন একে অন্যের সংস্পর্শে আসছেন না।
প্রশিক্ষণকেন্দ্রটির পরিচালক আরিফ খাঁনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা আজ রোববার (২৯ মার্চ) বিকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন ওষুধ ও মুদি দোকানের সামনে তিন ফুট দূরুত্ব বজায় রেখে বৃত্ত এঁকে দিচ্ছেন। তাঁদের এ কর্মকান্ডকে উপজেলার সচেতন ও বিশিষ্টজনেরা প্রশংসা করেছেন।
রোববার কর্মকান্ডটি শুরু করা হয় বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের ওষুধ ও মুদি দোকান থেকে। পরে বেড়া পৌর এলাকার বেড়া বাজার, ফকিরের মোড়, বাসস্ট্যান্ড এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানের ওষুধ ও মুদি দোকানে তাঁরা একে একে সুরক্ষা বৃত্ত এঁকে দিতে থাকেন।
এদিন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত অন্তত ৩০টি দোকানের সামনে তাঁদের আঁকা বৃত্ত দেখা যায়। এ সময় তাঁরা উপজেলা প্রশাসন থেকে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত সচেতনতামূলক লিফলেটও বিতরণ করেন।
প্রশিক্ষণকেন্দ্রের পরিচালক আরিফ খানের নেতৃত্বে এ কর্মকান্ডে অংশ নেন নাছির হোসাইন, সাইফুল ইসলাম, মুরছালিন ইসলাম প্রমূখ।
প্রশিক্ষণকেন্দ্রের পরিচালক বলেন, লোকজন যাতে কেনাকাটা করতে এসে একজন আরেকজনের সংস্পর্শে না আসেন সেজন্য আমরা দোকানের সামনে সুরক্ষা বৃত্ত এঁকে দিতে শুরু করেছি।
গোলচিহ্ন মেনে কেনাকাটা করার ব্যাপারে স্থানীয়দের আমরা উদ্বুদ্ধও করছি। আমাদের প্রশিক্ষণকেন্দ্রের শিক্ষার্থীরা মিলে পর্যায়ক্রমে উপজেলার সব ওষুধ ও মুদি দোকানে এ ধরনের সুরক্ষা বৃত্ত এঁকে দেওয়ার চেষ্টা করে যাব।
পৌর এলাকার একটি ওষুধের দোকানে শিক্ষার্থীদের আঁকা সুরক্ষা বৃত্তে দাঁড়িয়ে ওষুধ কিনছিলেন মনজুর কাদের মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ।
তিনি বলেন, তরুণ শিক্ষার্থীদের ব্যতিক্রমী এমন উদ্যোগে সত্যিই অভিভূত হতে হয়। এই সুরক্ষা বৃত্তের কারণে ক্রেতারা দোকানের সামনে নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়াতে পারছেন।
এর পর সামনের ব্যক্তিটি কেনাকাটা সেরে দোকানের সামনের গোলচিহ্নিত স্থান ত্যাগ করলে পরের জন এসে সেখানে অবস্থান নিয়ে কেনাকাটা করছেন। ফলে ঘর থেকে বের হওয়া লোকজন একে অন্যের সংস্পর্শে আসছেন না।

0 মন্তব্যসমূহ